‘মূল প্রতিযোগিতায় এমনটা হবে না’
নেহাতই এক প্রস্তুতি ম্যাচ। তারপরও ভারতের বিপক্ষে ৮৪ রানে অলআউট হয়ে যাওয়াটা মেনে নেওয়া বেশ কষ্টকরই। বিশেষ করে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মূল লড়াই শুরু হওয়ার ঠিক আগে আত্মবিশ্বাসবিনাশী এক পারফরম্যান্স বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। তিন ব্যাটসম্যানের শূন্য রানে ফেরা। এত দিন রানের ফুলঝুরি ছোটানো ব্যাটসম্যানদের এই পারফরম্যান্স কিন্তু শঙ্কিত করছে ক্রিকেটপ্রেমীদের।
তবে কি ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া মতো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে কোনো আশা নেই বাংলাদেশের? কাল ওভালের প্রস্তুতি ম্যাচে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাঁড়িয়ে লড়াই করা মেহেদী হাসান মিরাজের ভাবনাটা অবশ্য এতটা নেতিবাচক নয়। তিনি মনে করেন, ‘মূল প্রতিযোগিতায় এমন কিছু হওয়ার কোনো শঙ্কা নেই।’
মিরাজ ব্যাপারটিকে দেখছেন এভাবে, ‘আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। ৮৪ রানে অলআউট হয়ে দলের সবার মন খারাপ ঠিকই। কিন্তু আত্মবিশ্বাসটা হারিয়ে যায়নি। আজকের দিনটা আমাদের খারাপ গেছে। তবে মূল প্রতিযোগিতায় এমনটা হবে না বলেই মনে করি।’
ভুবনেশ্বর কুমার, উমেশ যাদবদের বোলিং শুরুর দিকে সামলানোটা একটু কঠিনই ছিল বলে জানিয়েছেন মিরাজ। তবে ব্যাপারটিকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান না তিনি, ‘ইনিংসের শুরুতে বলের মুভমেন্ট অনেক বেশি ছিল। বল সুইংও করছিল। তবে বল যখন পুরোনো হয়ে গেছে, তখন সমস্যা হয়নি।’
প্রস্তুতি ম্যাচ দুটি মূল প্রতিযোগিতার আগে দলের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে বলেই দাবি মিরাজের, ‘এই কন্ডিশনে খেললে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। এখানে পেসাররা যথেষ্টই সুবিধা পায়। আমি মনে করি, প্রস্তুতি ম্যাচের অভিজ্ঞতা আসল ম্যাচে কাজে লাগবে।’
তবে কি ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া মতো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে কোনো আশা নেই বাংলাদেশের? কাল ওভালের প্রস্তুতি ম্যাচে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাঁড়িয়ে লড়াই করা মেহেদী হাসান মিরাজের ভাবনাটা অবশ্য এতটা নেতিবাচক নয়। তিনি মনে করেন, ‘মূল প্রতিযোগিতায় এমন কিছু হওয়ার কোনো শঙ্কা নেই।’
মিরাজ ব্যাপারটিকে দেখছেন এভাবে, ‘আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। ৮৪ রানে অলআউট হয়ে দলের সবার মন খারাপ ঠিকই। কিন্তু আত্মবিশ্বাসটা হারিয়ে যায়নি। আজকের দিনটা আমাদের খারাপ গেছে। তবে মূল প্রতিযোগিতায় এমনটা হবে না বলেই মনে করি।’
ভুবনেশ্বর কুমার, উমেশ যাদবদের বোলিং শুরুর দিকে সামলানোটা একটু কঠিনই ছিল বলে জানিয়েছেন মিরাজ। তবে ব্যাপারটিকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান না তিনি, ‘ইনিংসের শুরুতে বলের মুভমেন্ট অনেক বেশি ছিল। বল সুইংও করছিল। তবে বল যখন পুরোনো হয়ে গেছে, তখন সমস্যা হয়নি।’
প্রস্তুতি ম্যাচ দুটি মূল প্রতিযোগিতার আগে দলের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে বলেই দাবি মিরাজের, ‘এই কন্ডিশনে খেললে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। এখানে পেসাররা যথেষ্টই সুবিধা পায়। আমি মনে করি, প্রস্তুতি ম্যাচের অভিজ্ঞতা আসল ম্যাচে কাজে লাগবে।’