মোস্তাফিজ আছেন না!
কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে মোটেও হারটাকে পাত্তা দিতে রাজি নন। প্রস্তুতি ম্যাচে হারজিতকে পাত্তা দেওয়ার কী আছে! কিন্তু বছর দুয়েক ধরে জয়ের সঙ্গে অতি-পরিচিত হয়ে যাওয়া, জয়ে হাসা, জয়ে ভাসা বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের সহ্যই হচ্ছিল না। হার নয়, পোড়াচ্ছিল সেটির ধরন। হোক প্রস্তুতি ম্যাচ, তবু ৩৪১ রান করেও পাকিস্তানের সঙ্গে হারতে হবে! এ কেমন বোলিং!
ফেসবুক-টুইটার সয়লাব। কেউ বোলিংয়ের দায় দিচ্ছেন, কারও কাঠগড়ায় মাশরাফি বিন মুর্তজার অধিনায়কত্ব। এর মধ্যে কেউ কেউ বিকল্প একটা ব্যাখ্যা নিয়ে হাজির: ‘ভাই, মোস্তাফিজ তো খেলেনি। ও থাকলে বাংলাদেশ জিততই!’
৩৪১ রান করেও ম্যাচ জিততে কোনো একজন বোলারের ওপর অতি-নির্ভরতা নয়, এ আসলে আপামরের ওই একটা নামে স্বস্তি খুঁজে নেওয়া। দলে ‘মোস্তাফিজুর রহমান’ নামটা দেখলেই একটু নড়েচড়ে বসা—আজ দেখা যাক, কী হয়! চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এবার বাংলাদেশের বোলিংয়ের মূল ভরসা কে, সেটি আর আলাদা করে বলতে হবে?
গতি কমে গেলেও এখনো প্রায় প্রতি ম্যাচেই এক-দুটি করে উইকেট, আর রান চেপে রাখার দায়িত্বটা পালন করে যাচ্ছেন মাশরাফি। সর্বশেষ দুই বছরে ২৪ ম্যাচে শুধু তিনটিতেই ছিলেন উইকেটশূন্য, ইকোনমি রেট ঠিক ৫। রুবেল হোসেনের গতি আর রিভার্স সুইং আছে, গতির ঝড় তুলতে পারেন তাসকিনও। তবু বাংলাদেশের পেস বোলিং বা পুরো বোলিং আক্রমণেরই ‘এক্স-ফ্যাক্টর’ যদি বলা হয়, সেটি ওই মাত্র ১৮ ম্যাচের ‘অভিজ্ঞ’ মোস্তাফিজই।
২০১৫ সালের ১৮ জুন ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেকেই ৫ উইকেট। এরপর থেকেই স্লোয়ারের মায়াজাল আর কাটারের বিভ্রান্তিতে মুগ্ধ করে যাচ্ছেন। ১৮ ম্যাচে ৪৩ উইকেট, ইকোনমি ৪.৬২। গত বছরটায় চোট বাগড়া বাধানোয় সাতটি ওয়ানডেতে খেলতে পারেননি। আফগানিস্তান-ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওই সাত ওয়ানডেতে বাংলাদেশের জয় তিনটিতে। আর মোস্তাফিজ খেলেছেন, এমন ১৮ ম্যাচে? জয় ১০টি!
ওয়ানডেতে তাঁর প্রথম বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট এটি। তবে ইংল্যান্ডে খেলার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা তাঁর আছে—সাসেক্সের হয়ে কাউন্টিতে দুটি ম্যাচ! তবু এই অনভিজ্ঞ, কিন্তু দুর্দান্ত মোস্তাফিজেই ভরসা খুঁজবে বাংলাদেশ।
ফেসবুক-টুইটার সয়লাব। কেউ বোলিংয়ের দায় দিচ্ছেন, কারও কাঠগড়ায় মাশরাফি বিন মুর্তজার অধিনায়কত্ব। এর মধ্যে কেউ কেউ বিকল্প একটা ব্যাখ্যা নিয়ে হাজির: ‘ভাই, মোস্তাফিজ তো খেলেনি। ও থাকলে বাংলাদেশ জিততই!’
৩৪১ রান করেও ম্যাচ জিততে কোনো একজন বোলারের ওপর অতি-নির্ভরতা নয়, এ আসলে আপামরের ওই একটা নামে স্বস্তি খুঁজে নেওয়া। দলে ‘মোস্তাফিজুর রহমান’ নামটা দেখলেই একটু নড়েচড়ে বসা—আজ দেখা যাক, কী হয়! চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এবার বাংলাদেশের বোলিংয়ের মূল ভরসা কে, সেটি আর আলাদা করে বলতে হবে?
গতি কমে গেলেও এখনো প্রায় প্রতি ম্যাচেই এক-দুটি করে উইকেট, আর রান চেপে রাখার দায়িত্বটা পালন করে যাচ্ছেন মাশরাফি। সর্বশেষ দুই বছরে ২৪ ম্যাচে শুধু তিনটিতেই ছিলেন উইকেটশূন্য, ইকোনমি রেট ঠিক ৫। রুবেল হোসেনের গতি আর রিভার্স সুইং আছে, গতির ঝড় তুলতে পারেন তাসকিনও। তবু বাংলাদেশের পেস বোলিং বা পুরো বোলিং আক্রমণেরই ‘এক্স-ফ্যাক্টর’ যদি বলা হয়, সেটি ওই মাত্র ১৮ ম্যাচের ‘অভিজ্ঞ’ মোস্তাফিজই।
২০১৫ সালের ১৮ জুন ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেকেই ৫ উইকেট। এরপর থেকেই স্লোয়ারের মায়াজাল আর কাটারের বিভ্রান্তিতে মুগ্ধ করে যাচ্ছেন। ১৮ ম্যাচে ৪৩ উইকেট, ইকোনমি ৪.৬২। গত বছরটায় চোট বাগড়া বাধানোয় সাতটি ওয়ানডেতে খেলতে পারেননি। আফগানিস্তান-ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওই সাত ওয়ানডেতে বাংলাদেশের জয় তিনটিতে। আর মোস্তাফিজ খেলেছেন, এমন ১৮ ম্যাচে? জয় ১০টি!
ওয়ানডেতে তাঁর প্রথম বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট এটি। তবে ইংল্যান্ডে খেলার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা তাঁর আছে—সাসেক্সের হয়ে কাউন্টিতে দুটি ম্যাচ! তবু এই অনভিজ্ঞ, কিন্তু দুর্দান্ত মোস্তাফিজেই ভরসা খুঁজবে বাংলাদেশ।